ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

পর্যটন

ঝুলন্ত ব্রিজ পার্কের অব্যবস্থাপনায় বিরক্ত পর্যটক

রাঙামাটি থেকে: রাঙামাটির দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম ঝুলন্ত ব্রিজ। অনেকে এটাকে এ জেলার ‘সিম্বল’ হিসেবে মনে করেন। শহরের

রাবার ড্যামে চেঙ্গী নদীপাড়ের কৃষকদের সুদিন

পানছড়ি, খাগড়াছড়ি ঘুরে এসে: চেঙ্গী যখন বর্ষায় রুদ্র রূপ ধারণ করে, তখন নদীপাড়ের কৃষকদের মুখোমুখি হতে হয় নানা দুর্ভোগের। আবার শুষ্ক

বিকেলটা কাটুক হেরিটেজ পার্কে

খাগড়াছড়ি থেকে: প্রথম দেখায় ভালো লাগার বিষয়টি দাগ কাটবে হেরিটেজ পার্কে। খাগড়াছড়ি শহর থেকে দুই কিলোমিটার দূরত্বের পার্কটি ব-দ্বীপ

ব্রিজের সঙ্গে পর্যটন ডুবেছে কাপ্তাই লেকে

ঝুলন্ত ব্রিজ (রাঙামাটি) ঘুরে: তিন ফুট পানির নিচে ডুবে রয়েছে ‘ঝুলন্ত ব্রিজ’। গত সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের পর থেকে ব্রিজের

বয়সী বটের নিচে বিশ্বাসের বাসা

মাটিরাঙা (খাগড়াছড়ি) ঘুরে: এই গাছের নিচে বসে শীতল বাতাস লাগালে নাকি আয়ু বাড়ে মানুষের। অলৌকিক কিছুতে বিশ্বাসীরা তাই এখানে এলে

বিজিবির আতুরঘরে

রামগড় (খাগড়াছড়ি) থেকে: পাশাপাশি চারটি স্তম্ভের প্রথমটিতে রা ১, দ্বিতীয়টিতে ম ৭, তৃতীয়টিতে গ ৯, চতুর্থটিতে ড় ৫। এগুলো এক সঙ্গে মিলিয়ে

এক পাহা‌ড়ে জীবন যা‌দের

সাজেক থেকে ফিরে: একটি পাহাড় ঘিরে তিনটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। রাঙ্গামাটি জেলার সাজেক ইউনিয়নের এই পাহা‌ড়ের নাম কংলাক।

বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া ভারতীয় নদীর বাঁকে

রামগড় (খাগড়াছড়ি) থেকে: ফেনী নদীর তীরে শরীর জুড়ানো বাতাসের দাপট। ওপাশে ত্রিপুরার সাব্রুম। ভারতীয় অংশের তীর জুড়ে বাঁশঝাড়, ফসলের

নয়নাভিরাম খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ পার্ক

খাগড়াছড়ি থেকে: খাগড়াছড়ি শহর থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরে জিরোমাইল এলাকায় পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত নয়নাভিরাম খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম বুদ্ধমূর্তির দেশে

খাগড়াছড়ি থেকে: চারপাশে পাহাড়ঘেরা সমতলের শহর খাগড়াছড়ি থেকে যখন আমাদের বাহন পানছড়ি চলেছে তখন ভোরের আলোয় হিমবাতাস। দূরের সবুজ পাহাড়

‘রিছাংবান্ধব’ নন পর্যটকরা!

রিছাং ঝরনা (খাগড়াছড়ি) ঘুরে: প্রায় ২৫ হাত উঁচু পাহাড় থেকে গলিযে পড়া ‘রিছাং ঝরনা’র হিমশীতল জলের পরশ পাহাড়ি পথের ক্লান্তি ভুলিয়ে দেয়

সাজেকের ভাঁজে ভাঁজে প্রকৃতির সাজ

সাজেক (বাঘাইছড়ি, রাঙামাটি) থেকে: প্রায় আঠারোশ’ ফুট উঁচু পাহাড়ের চূড়া, যেন প্রকৃতির মিনার। এই চূড়ার চারপাশে ঘন সবুজ অরণ্যের ঢেউ

জার্নি টু সাজেক

সাজেক থেকে ফিরে: ভোরের আলো ফোটার আগেই সকাল ছয়টায় খাগড়াছড়ির শাপলা চত্বরে হাজির সবাই। একটাই লক্ষ্য সাজেক ভ্যালি যাওয়া। সাজেক

আঁকা-বাঁকা পাহাড়ি পথে

খাগড়াছড়ি থেকে: মোটামুটি সমতলেই চেঙ্গি নদীর পশ্চিম তীরের ছিমছাম শহর খাগড়াছড়ি। শহরটির চারদিক ঘিরে রেখেছে ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়-টিলা।

সৌন্দর্য্যের লীলাভূ‌মি সাজেক যাবেন যেভাবে

সাজেক থেকে ফিরে: মেঘ পাহাড়ের মিলন মেলা দেখতে চলে আসুন রাঙামা‌টি জেলার সাজেক ইউ‌নিয়নে। যেটাকে সাজেক ভ্যালি নামে সবাই জানেন এবং

টাকার গাছ!

রাঙ্গামাটি থেকে: গাছ ভর্তি টাকা! টাকায় টাকায় ছেয়ে গেছে ডালপালা! চকচকে দুই টাকার নোটের কচি পাতা, একশ' টাকার নোটের বড় পাতা, ছোট বড় অারও

রিছাং রোমাঞ্চ!

রিছাং ঝরনা (খাগড়াছড়ি) ঘুরে: প্রায় ৪০ ফুট উঁচু পাহাড় থেকে আছড়ে পড়ছে ঝরনার জলরাশি, ঢালু পাহাড় গড়িয়ে এ জলরাশির প্রবাহ নিচে নেমে যাচ্ছে।

অনাবিল শান্তি শান্তিপুর অরণ্য কুটিরে

খাগড়াছড়ি থেকে: দেশের সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ মন্দির বলতে অনেকে বোঝেন রামুর বৌদ্ধ মন্দিরকে। আসলে খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার উল্টোছড়ার বৌদ্ধ

খাগড়াছড়ির প্রবারণা উৎসবে…

পানছড়ি, খাগড়াছড়ি ঘুরে এসে: উদ্দেশ্য দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় বুদ্ধমূর্তি দর্শন। খাগড়াছড়ি শহর থেকে ভোরে রওয়ানা দিয়ে ৭টা নাগাদ

খাগড়াছড়িকে পাহাড়ের সঙ্গে মেলালে ভুল হবে

খাগড়াছড়ি থেকে: খাগড়াছড়িকে পাহাড়ি জেলা ভেবে কেউ যদি মনে মনে ছবি আঁকেন তাহলে ভুল করবেন। পরিপাটি গোছানো খাগড়াছড়ি শহরটি সমতলের আর দশটা

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন