ঢাকা: চীনের শ্যানডং প্রদেশের রিঝাওয়ের নিকবর্তী সমুদ্র সৈকতে সম্প্রতি প্রায় ২৮ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি তিমির মরদেহ পাওয়া গেছে।
প্রায় চার টনের তিমিটি দেখার পর স্থানীয়রা দ্রুত ‘ব্যুরো অব ওশান অ্যান্ড ফিশারি’ কর্তৃপক্ষকে খবর দেন।

পরবর্তী আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে মৃত তিমিটিকে রেফ্রিজারেশন কক্ষে রাখা হয়। তিমি ও ডলফিন কনজারভেশন জানায়, ১৯৮৬ সালে জাতিসংঘ তিমি শিকার বন্ধের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারির পরও ৩৬ হাজার সাতশো ৭৩ তিমি বাণিজ্যিক কারণে মেরে ফেলা হয়েছে।

যদিও জাপান, নরওয়ে ও আইসল্যান্ডের মতো দেশগুলো বলতে গেলে বিধি-নিষেধ অমান্য করেই তিমি শিকার করছে। এ সপ্তাহে জাপান এক বছর বাদে তাদের বৈজ্ঞানিক তিমি শিকার কর্মসূচি পুনরায় আরম্ভ করার ঘোষণা দিয়েছে।

যদিও ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস তিমি শিকার বন্ধে জোরদার।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৫
এসএমএন/এএ