আদালতের এই মন্তব্যের পরে একটা ব্যাপার পরিষ্কার। আগামী ২৬ তারিখ, ভারতীয় বোর্ডের এসজিএমে অংশ নিতে পারবেন না শ্রীনিবাসন, নিরঞ্জন শাহ-সহ বেশ কয়েক জন বাতিল হয়ে যাওয়া কর্তা।
এক সময়ের আইসিসির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করা শ্রীনি এখন কোনো কুলেই হাঁটতে পারছেন না। সেবার আইসিসির পদ থেকে সরার পর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডেরও প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়তে হয়। তার অধীনেই ক্রিকেটে তিন মোড়ল পদ্ধতি চালু হয়েছিল।
কিন্তু এমন প্রস্তাব মেনে নিতে পারেনি সাধারণ ক্রিকেট সমর্থক থেকে শুরু করে খোদ ভারতীয়রাও। পরবর্তীতে ভারতীয় বোর্ডের গভর্নিং বডিতে থাকলেও এখন হয়তো এই পদও হারাতে পারেন তিনি।
দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়া শ্রীনির এক সময় আইপিএল ফিক্সিং নিয়েও সংশ্লিষ্ঠতা পাওয়া যায়। যেখানে তার জামাতা গুরুনাথ মায়াপন্নে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে ফিক্সিংয়ে সরাসরি জড়িত ছিলেন। পরে ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধও হন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৪ ঘণ্টা, ২৫ জুলাই, ২০১৭
এমএমএস