ঢাকা, বুধবার, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৫ রবিউস সানি ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাতই মার্চের ভাষণ বাঙালির মুক্তির মহামন্ত্র 

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৩১ ঘণ্টা, মার্চ ৭, ২০২৩
সাতই মার্চের ভাষণ বাঙালির মুক্তির মহামন্ত্র  ...

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মুস্তফা কামরুল আখতার বলেছেন, সাতই মার্চের ভাষণের হাত ধরে সাড়ে সাত কোটি মুক্তিপাগল নিরস্ত্র বাঙালি সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পৃথিবীর মানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।

তাই সাতই মার্চের ভাষণ বাঙালির ইতিহাসে মুক্তির মহামন্ত্র।  

মঙ্গলবার (৭ মার্চ) বিকেল ৩টায় বোর্ড মিলনায়তনে ঐতিহাসিক সাতই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল বঙ্গবন্ধুর সাতই মার্চের ভাষণ। বঙ্গবন্ধুর সাতই মার্চের ঘোষণা মুক্তিকামী মানুষের কাছে লাল-সবুজ পতাকাকে মূর্তিমান করে তোলে। আর এরই মাধ্যমে বাঙালির ইতিহাসে এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হয়।

উপসচিব মোহাম্মদ বেলাল হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সচিব প্রফেসর রেজাউল করিম, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ, কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর জাহেদুল হক, বিদ্যালয় পরিদর্শক ড. বিপ্লব গাঙ্গুলি, উপ-পরিচালক (হিসাব ও নিরীক্ষা) এমদাদ হোসাইন, উপ-কলেজ পরিদর্শক বিজয় ভৌমিক,  সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট কিবরিয়া মাসুদ খান।  

সকালে কর্মসূচির শুরুতে সাড়ে ৯টায় বোর্ড চত্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। এতে বোর্ডের কর্মকর্তা কর্মচারীরা অংশ নেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৩০ ঘণ্টা, মার্চ ০৭, ২০২৩
বিই/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।