ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আট প্রবাসীর লাশ দেশে এসেছে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাতে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট লাশগুলো শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসে।
নিহতের স্বজনরা লাশ গ্রহণ করেন।
নিহতরা হলেন, সারিকাইতের আমিন মাঝি, মো. আরজু, মো. রকি, সাহাব উদ্দিন ও মো. বাবলু এবং মাইটভাঙার মো. জুয়েল ও রহমতপুরের মো. রনি। অপরজন রাউজানের চিকদাইর ইউনিয়নের ইউসুফের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল।
সন্দ্বীপের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মংচিংনু মারমা বাংলানিউজকে বলেন, রোববার সকাল সাড়ে নয়টায় পূর্ব সন্দ্বীপ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে একসঙ্গে সবার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর নিজ নিজ এলাকায় দাফন করা হবে।
গত ৮ অক্টোবর বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টার দিকে ওমানের দুখুম সিদ্দা এলাকায় দুর্ঘটনায় সন্দ্বীপ উপজেলার সাত প্রবাসীসহ আটজন নিহত হয়। এর মধ্যে সারিকাইত ইউনিয়নের পাঁচ, মাইটভাঙার এক ও রহমতপুরে ইউনিয়নের একজন। সিদরা থেকে সাগরমুখী একটি মাছ পরিবহনের বড় গাড়ি বেপরোয়া গতিতে ধাক্কা দিলে তাদের গাড়িটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
সন্দ্বীপবাসী ও নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে, লাশ দ্রুত দেশে পাঠানোর ব্যবস্থার জন্য ওমানের বাংলাদেশ দূতাবাস ও রাষ্ট্রদূতের আন্তরিক উদ্যোগ আর ওমান সরকারের সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে।
এআর/টিসি/এএটি