সাকরাইন-এর প্রধান আকর্ষণ ঘুড়ি খেলা। তাই অনুষ্ঠানটিকে আরো উৎসবমুখর করে তুলতে পুরান ঢাকায় ১০ হাজার ঘুড়ি উপহার দিয়েছে বাজাজ।
বাংলা পৌষ মাসের শেষে শীত মৌসুমের বার্ষিক উৎসবকে ‘সাকরাইন উৎসব’ নামে পালন করা হয়। বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্যে ছোট-বড় সবাই মেতে ওঠে এ উৎসবে।
উৎসবের দিন বিকেল থেকে পুরান ঢাকার প্রতিটি বাড়ির ছাদ থেকে শত শত ঘুড়ি উড়তে থাকে। ঢাকার অন্যান্য অঞ্চল থেকেও হাজারো মানুষ ভিড় জমান ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবটি উপভোগ করতে।
শুধু ঘুড়ি ওড়ানোই নয়, ঘুড়ি কাটাকুটি খেলাও শুরু হয়ে যায়। রং-বেরঙের ঘুড়ি এক সঙ্গে উড়ে ঢাকার আকাশকে বর্ণিল করে তোলে। সন্ধ্যা নামলে খেলা শেষে শুরু হয় আতশবাজি, শত শত ফানুসে ছেয়ে যায় বুড়িগঙ্গা তীরবর্তী শহরের আকাশ।
সঙ্গে থাকেন বিভিন্ন শিল্পী। গান গেয়ে, খেলা দেখিয়ে তারা দর্শকদের মাতিয়ে রাখেন। ঘরে ঘরে তৈরি হয় বিভিন্ন পিঠাপুলি-সহ নতুন খাবার-দাবার। নানা রকম খাবারের পাশাপাশি ছাদে চলতে থাকে আড্ডা, নাচ-গান।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০২০
এমএ/