শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে এশিয়া ওয়ানের এক জমকালো আয়োজনে আনুষ্ঠানিকভাবে এ স্বীকৃতির ঘোষণা দেওয়া হয়। স্বীকৃতির অংশ হিসেবে ইভ্যালি এবং মোহাম্মদ রাসেলের হাতে পদক তুলে দেওয়া হয়।
১৩তম এশিয়ান বিজনেস অ্যান্ড সোস্যাল ফোরাম শিরোনামে আয়োজিত এবারের আসরে ‘সার্ভিসেস-ইকমার্স’ ক্যাটেগরিতে ২০১৯-২০ বছরের জন্য ইভ্যালি এবং ইভ্যালির উদ্যোক্তাকে এ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
অনুষ্ঠানে আয়োজকদের পক্ষ থেকে ইভ্যালি সম্পর্কে বলা হয়, যাত্রা শুরুর খুবই অল্প সময়ের মাঝে বাংলাদেশে ইভ্যালি নিজের একটি ব্র্যান্ড তৈরি করতে সমর্থ হয়েছে। একই সঙ্গে দেশের গ্রাহক শ্রেণির মধ্যে ইকমার্সের বিস্তারে ইভ্যালি এবং এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ রাসেল দারুণভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাই গ্রাহক এবং ইন্ডাস্ট্রি সংশ্লিষ্টদের বিবেচনায় দেশটির দ্রুত বর্ধনশীল ব্র্যান্ড ইভ্যালি এবং বিজনেজ লিডার মোহাম্মদ রাসেল।
এসময় ইভ্যালির মাসিক অর্ডার, পণ্য সরবরাহ, নেট মার্চেন্ডাইজ ভ্যালু এবং পণ্যের প্রকারভেদের যে ঊর্ধ্বমুখী অগ্রগতি সেসব বিষয়েও বিস্তারিত পরিসংখ্যান তুলে ধরে এশিয়া ওয়ান।
পুরস্কার অর্জন সম্পর্কে নিজ প্রতিক্রিয়ায় মোহাম্মদ রাসেল বলেন, এমন একটি আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে পুরস্কার ও সম্মাননা পাওয়া সত্যিই আনন্দের।
এর আগেও বাংলাদেশের শীর্ষ উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ও ব্যক্তিত্বদের সম্মাননা জানিয়েছে এশিয়া ওয়ান। তাই আনন্দের মাত্রা আরও বেশি। তবে দেশের জন্য এই অর্জিত সম্মানের মূল কৃতিত্ব ইভ্যালির গ্রাহক, বিক্রেতা, গণমাধ্যম এবং সর্বোপরি ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখা সরকারের। এরা সবাই মিলে একটা ইকো-সিস্টেম যা আমাদের এত দ্রুত এমন দারুণ কিছু করার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। এমন সম্মাননা দেশের ইকমার্স খাত এবং গ্রাহকদের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা ও প্রতিশ্রুতি আরও বাড়িয়ে দিল।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০২০
এসএইচএস/এসএইচ