সোমবার (১৬ মার্চ) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় তহবিল, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে প্রণীত ‘মুজিববর্ষ-১০০’ শীর্ষক ক্যালেন্ডারের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা জানান।
এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় তহবিলের মহাপরিচালক ড. আনিসুল আওয়ালসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শ্রমসচিব বলেন, গার্মেন্টস, কারখানা বন্ধ রাখার এখনও পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। করোনা ভাইরাসকে সামনে রেখে আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। ইতোমধ্যে আমাদের বিভিন্ন সেক্টরের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের অনুরোধ করেছি বেশ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। তার মধ্যে কর্মীদের কারখানায় প্রবেশের আগেই হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুয়ে তাদের প্রবেশ করানো, প্রত্যেক শ্রমিককে যেন মাস্ক পড়ে প্রবেশ করানো, থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা করা, তাপমাত্রা ১০০ এর বেশি হলে তাদের স্বতন্ত্রভাবে আলাদা করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া, যদি করোনা পজিটিভ হয় সেক্ষেত্রে যেন হাপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা।
তিনি বলেন, যেসব শ্রমিকদের আত্মীয় সম্প্রতি বিদেশ থেকে এসেছেন তাদের ডাটা গ্রহণ করে যেন ছুটি দেওয়া হয়। প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার সব শ্রমিকদের নিয়ে করোনা ভাইরাস বিষয়ে সচেতনতামূলক বক্তব্য দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুসরণ করার নির্দেশ দিয়েছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৩ ঘণ্টা, মার্চ ১৬, ২০২০
জিসিজি/আরবি/