আবার ৮শ’ টাকায় সেমিনার কক্ষ ভাড়া নিয়ে অনেকেই আয়োজন করেন নানা অনুষ্ঠান।
কিন্তু প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিড়ম্বনার কারণ হয়ে থাকে লোডশেডিং।
২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এসে প্রিন্সিপাল লাইব্রেরিয়ান কাম উপ-পরিচালক মিছবাহ্ উদ্দিন এটিকে নষ্ট হিসেবেই দেখতে পান। বর্তমানে বিকল্প ব্যবস্থায় ট্রান্সফর্মার ছাড়াই বৈদ্যুতিক লাইন ব্যবহার করতে হচ্ছে গণগ্রন্থাগারকে।
উপ-পরিচালক মিছবাহ্ উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, বিকল্প বিদ্যুতের ব্যবস্থা না থাকায় বিদ্যুত গেলে ফ্যান চলে না, লাইট জ্বলে না গ্রন্থাগারে। সবকিছুই বন্ধ হয়ে যায়। তবে ভবনের নকশার কারণে দিনের বেলা ঝড়-বৃষ্টি না হলে পাঠকক্ষে বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না।
তিনি বলেন, জেনারেটর সারানোর চেয়ে বড় কথা এটিকে পরিচালনা করা। সেরকম পদই তো নেই। জেনারেটরের বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেয়া হয়েছে। আর বিদ্যুৎ বিভাগ তো ট্রান্সফরমার ঠিক না করে সরাসরি পোস্ট থেকেই লাইন টেনে দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২০০ ঘণ্টা, মে ২, ২০১৭
এমএস/জেডএম