বৃহস্পতিবার (৪ মে) প্রকাশিত ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়।
জেলায় ফলাফলে শীর্ষে আহম্মদ উদ্দিন শাহ শিশু নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৭৫ জন শিক্ষার্থী।
অপরদিকে, গাইবান্ধা সরকারি বালক বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২২৭ জন। পাশ করেছে ২২৪ জন ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৯ জন। পাশের হার শতকরা ৯৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
গাইবান্ধা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২৪৮ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে পাশ করেছে ২৪৪ জন ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২ জন। এ প্রতিষ্ঠানের শতকরা পাশের হার ৯৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
আহম্মদ উদ্দিন শাহ শিশু নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মাজহারউল মান্নান বাংলানিউজকে জানান, কঠোর শৃঙ্খলা, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ওপর বিশেষ গুরত্বারোপ, কর্তৃপক্ষের প্রতিনিয়ত বিশেষ তত্ত্বাবধান এবং শিক্ষকদের আন্তরিক পাঠদানের কারণে আজ এ ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
রংপুর বিভাগে গাইবান্ধা জেলার অবস্থান তৃতীয়। জেলায় গড় পাশের হার ৮৫ দশকি ৭৩ শতাংশ। এ জেলা থেকে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৩০ জন শিক্ষার্থী।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৮ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৭
আরবি/