শুক্রবার (০২ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংগঠনের চেয়ারম্যান মনির হোসেন বলেন, দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকোত্তর ডিগ্রি হলে একজন শিক্ষক প্রভাষক হতে পারেন।
তিনি বলেন, আমরা চাই সম্মান। সুতরাং এই দাবি যৌক্তিক।
শারীরিক শিক্ষকরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জেএসসি ও এসএসসির পাবলিক পরীক্ষায় শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বিষয়টি বাধ্যতামূলক। তবে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এক পরিপত্র জারি করে বলা হয়, যে ২০১৯ সালে এ বিষয়টি পাঠসূচির অন্তর্ভুক্ত থাকলেও পাবলিক পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত হবে না এবং কোনো নম্বরও যোগ হবে না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ কলেজ শারীরিক শিক্ষাবিদ সমিতির মহাসচিব শরীফ মোহাম্মদ আরিফ মিহির, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মজনু, ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফয়েজ আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান রেহানা বেগম, ভাইস চেয়ারম্যান এম কে আজম, ভাইস চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন। আরও ছিলেন, মো. জলিল, শরীফুল ইসলাম বকুল প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০১৭
এসজেএ/ওএইচ/আইএ