সোমবার (৫ জুন) রমনার বরাক টাওয়ারে ‘ইবতেদায়ি স্তরে শিক্ষার্থী ঝরে পড়া রোধে করণীয়’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দুটি বিভাগ সমান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, যারা আল্লাহর আইন কায়েম করবে বলে (বিএনপি- জামায়াত) ক্ষমতায় এসেছিল তারা মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর করেনি। করেছে শেখ হাসিনার সরকার। ৫০টি মাদরাসায় এখন অনার্স পড়ানো হচ্ছে।
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, কওমি মাদরাসাকে যে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে তার সমালোচনা করা ঠিক নয়। কারণ এখানে ১৫ লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। বর্তমানে মাত্র তিনটি মাদরাসা সরকারি। তিনি এটি বাড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলমগীর বলেন, ইবতেদায়ি স্তরে কত শিক্ষার্থী ঝড়ে পড়ছে তার হার কারও জানা নেই।
মাদারাসা সরকারিকরণ সম্পর্কে সরকারের নীতি নির্ধারকরা সিদ্ধান্ত নেবেন বলে তিনি জানান।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও উন্নয়ন) এফ এন এনামুল হক এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাদরাসা) এ কে এম জাকির হোসেন ভূঁঞা এ সময় বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৭ ঘণ্টা, জুন ৫, ২০১৭
কেজেড/আরআর/আরআই