শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে এসএসসি ও এএইসএসসি-২০১৭ এর কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এসব কথা বলেন।
জাতিসংঘের এসডিজির ৪র্থ লক্ষ্য কোয়ালিটি এডুকেশন জানিয়ে তিনি বলেন, সারা বিশ্বে গুণগত শিক্ষা নিশ্চিতে জাতিসংঘ কাজ করছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার নিয়ামক শক্তি হচ্ছে শিক্ষক। সেই শিক্ষকদের মধ্যে গুটিকয়েক ক্লাসে না পড়িয়ে বাসায় কোচিং করান। অভিভাবকরাও তাদের উৎসাহিত করেন। আমরা চেষ্টা করছি এসব অসমতা দূর করার। আমরা একটা সুদূরপ্রসারী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করেছি। যার মাধ্যমে আমাদের ছেলেমেয়েরা আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার সঙ্গে তাল মেলাতে পারে।
তিনি আরও বলেন, প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে ছেলের চেয়ে মেয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি। জাতিসংঘ লক্ষ্য দিয়েছিল, ২০১৫ সালের মধ্যে স্কুলে ছেলেমেয়ের সমতা আনা। আমরা সেই লক্ষ্য তিন বছর আগেই পূরণ করেছি। এখন আমাদের স্কুলে প্রাথমিকে ৫১ শতাংশ এবং মাধ্যমিকে ৫৩ শতাংশ মেয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে।
এসময় শিক্ষামন্ত্রী ডিআরইউ এর সদস্যের সন্তানদের মধ্যে যারা এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে তাদের মধ্যে ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রী তুলে দেন।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশার সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন-আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান, ডিআরইউয়ের সাধারণ সম্পাদক মুরসালীন নোমানী, অনুষ্ঠানের সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৭
এএম/আরআর