বৃহস্পতিবার (৫ এপ্রিল) দিনভর কলেজটিতে এ তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন মাউশি ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ এবং সহকারী পরিচালক (এইচআরএম) আশেকুল হক।
তদন্তের সত্যতা নিশ্চিত করে মাউশি সহকারী পরিচালক আশেকুল হক বাংলানিউজকে বলেন, তদন্ত কার্যক্রম চলছে।
কলেজ সূত্রে জানা যায়, এ কলেজ প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে মাউশি এ তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করে। এছাড়া প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে বিধি লঙ্ঘন করে ভুয়া বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ৩টি প্রভাষক পদে অবৈধ নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগে বর্তমানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে।
এর আগে সরকারি অনুদানের অর্থ আত্মসাতসহ সংশ্লিষ্ট প্রিন্সিপালের আরও নানা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘটনায় জেলা প্রশাসক ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক পৃথকভাবে তদন্ত করছে।
তবে সম্প্রতি ‘দুদক অনুসন্ধানকালে জেলা প্রশাসকের তদন্ত করার এখতিয়ার নাই’ মর্মে ডিসি, এডিসি, ইউএনও, ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা শিক্ষা অফিসার ও কলেজের ২৮ জন শিক্ষকসহ মোট ৩৩ জনকে বিবাদী করে অধ্যক্ষ আদালতে মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত জেলা প্রশাসকের তদন্ত স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বলেও দাবি ওই সূত্রের।
সুষ্ঠু তদন্ত কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করার জন্যই প্রিন্সিপাল নানা কূটকৌশল করছেন বলেও অভিযোগ করেন সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৮
এমএএএম/জিপি