সদ্য প্রকাশিত কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিংয়ে উঠে এসেছে এ তথ্য। গত বছরের তালিকায় প্রথম স্থানে ছিল মন্ট্রিল।
শহরে ভালো মানের বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা, স্থানীয় কর্মসংস্থানের সুযোগ, জীবনযাত্রার মান, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য প্রভৃতির ভিত্তিতে এ তালিকা তৈরি হয়। এসব দিক থেকে লন্ডন সবচেয়ে সেরা মনোনীত হলেও ব্যয়বহুল শিক্ষা ব্যবস্থার কারণে শহরটির অনেক দুর্নাম রয়েছে।
তালিকা তৈরির জন্য বিশ্বের প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থীদের মধ্যে জরিপ চালানো হয়। উচ্চশিক্ষার জন্য এসব শিক্ষার্থীর কাছে প্রথম পছন্দ হিসেবে উঠে আসে লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজ, ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন, লন্ডন স্কুল অব ইকোনোমিক্স ও কিংস কলেজের নাম।
বলা হয়, চাকরিদাতার সঙ্গে যোগাযোগ ও চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রেও লন্ডনে চমৎকার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু যখনই থাকা-খাওয়া ও লেখাপড়ার প্রশ্ন ওঠে, দেখা যায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর বাজেটের বাইরে রয়েছে এ শহরটি।
দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা টোকিওকে নিরাপত্তার দিক থেকে এগিয়ে রাখছেন শিক্ষার্থীরা। তাছাড়া জীবনযাত্রার মান ও পরিবেশের দিক থেকে এগিয়ে আছে শহরটি।
বহু বছর ধরেই শিক্ষাক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে প্রসিদ্ধি লাভ করা অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন রয়েছে তালিকার তৃতীয়তে এবং সিডনি রয়েছে নবমে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এগিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলোজি শিক্ষার্থীদে প্রথম পছন্দ। তবে শিক্ষার্থীদের পছন্দের শহরগুলোর প্রথম দশে কোনো মার্কিন শহর স্থান পায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ০২৫৯ ঘণ্টা, মে ১০, ২০১৮
এনএইচটি/এএ