বৃহস্পতিবার (১২ জুলাই) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর।
প্রকল্পের আওতায় রয়েছে- একটি প্রশাসনিক ভবন, ১০তলা বিশিষ্ট ছয়টি একাডেমিক ভবন, ১০তলা বিশিষ্ট তিনটি আবাসিক হল (দু’টি ছাত্রীদের এবং একটি ছাত্রদের), শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ভবন (শিক্ষকদের ১০তলার দু’টি, ব্যাচেলর শিক্ষকদের একটি, কর্মকর্তাদের ১২তলা একটি, কর্মচারীদের ১০তলা দু’টি), ছয় তলা বিশিষ্ট টিএসসি কমপ্লেক্স, তিন তলা কারপার্কিং গ্যারেজ, আট তলা বিশিষ্ট মাল্টি পারপাস ভবন, মাঠ গবেষণাগার, সুইমিং পুল, প্রধান ফটক, গেস্ট হাউজসহ আরও বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর বলেন, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এ টাকা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ২০১৮ সালের মে থেকে ২০২২ সালের এপ্রিল মাসের মধ্যে এ টাকায় নতুন করে গড়ে উঠবে বিভিন্ন প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবন।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ওই অর্থ ব্যয়ের দায়িত্ব পাবে বলেও জানান তিনি।
এই বাজেট অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানিয়ে উপাচার্য বলেন, প্রধানমন্ত্রী কৃষি ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে যে কতটুকু ভালোবাসেন এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার আজীবন ঋণী হয়ে থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জসিমউদ্দিন খান, ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সচ্চিদানন্দ দাস চৌধুরী, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ড. এ কে এম জাকির হোসেন প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৩ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০১৮
জিপি