সোমবার (২২ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘সরকার যখন কোটা বাতিল করেছে, তখন আগামী বছর থেকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়েও কোটা থাকবে না।
পোষ্য কোটা থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন, ‘এখানে যেটা ওয়ার্ড কোটা হিসেবে আছে সেটা কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা আছেন তাদের জন্য এটা কিন্তু অতিরিক্ত। এ সিটগুলো ছাত্রদের সিটের বাইরে। তারপরেও তাদের কিন্তু একটা যোগ্যতা নির্ধারণ করা আছে। সেটি উত্তীর্ণ না হলে ভর্তি হতে পারবে না। এটি একেবারে রিলিফ দেওয়ার মতো না। এখানে ঢালাওভাবে ভর্তি হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ’
তিনি আরও বলেন, ‘আগামী বছর থেকে এখানে দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছে না। যারা ওই বছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা পাস করবে কেবলমাত্র তারাই পরীক্ষা দিতে পারবে। ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে। এর মধ্যে ৫০ লিখিত ও ৫০ নৈর্ব্যক্তিক থাকবে। ’
এসময় উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, অধ্যাপক চৌধুরী মো. জাকারিয়া, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক লায়লা আরজুমান বানু, প্রক্টর অধ্যাপক লুৎফর রহমান, জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রভাষ কুমার কর্মকার প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০১৮
জিপি