বুধবার (১৯ জুন) মিরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরে অনুষ্ঠিত রাজস্ব খাতভুক্ত প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা সংক্রান্ত সমন্বয় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
সরকার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগের বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত দুই ধাপের পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের যে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট দায়িত্ব পালন করবেন তাদের সবাইকে গুরুত্ব দিয়ে প্রতিটি পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে। পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সরাসরি সহযোগিতা নেওয়ার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর হতে জেলাভিত্তিক মনিটরিং টিম পাঠানোর পাশাপাশি এবার মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন দফতরগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিভাগীয় শহরের পরীক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শন করবেন বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
গত ২৪ ও ৩১ মে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০১৮-এর প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চার ধাপে চলমান রাজস্ব খাতভুক্ত এ নিয়োগে অংশ নিচ্ছে প্রায় ২৪ লাখ চাকরি প্রত্যাশী।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০১ ঘণ্টা, জুন ১৯, ২০১৯
এমআইএইচ/ওএইচ/