এছাড়াও সামার সেমিস্টারের (২০২০) সব ছাত্রছাত্রীর জন্য সেমিস্টার ফি’র ওপর প্রাপ্ত ওয়েভার ও স্কলারশিপের ওপর থেকে সব ধরনের শর্ত আগামী দুই সেমিস্টার পর্যন্ত শিথিল থাকবে। এর বাইরেও গ্রিন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী দুর্ভাগ্যবশত করোনায় আক্রান্ত হলে আবেদন সাপেক্ষে তাকে বিভিন্ন আর্থিক সুবিধার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
করোনাকালে শিক্ষার্থীরা ভর্তি ফি’র ৬৫ শতাংশ ছাড়ে সামার সেমিস্টারে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তি হতে পারবেন। টিউশন ফি’র ওপর রয়েছে সর্বনিম্ন ২০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ ছাড়। সিএসই (ইভিনিং) ও ইইই (ইভিনিং) প্রোগ্রামে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে অতিরিক্ত পাঁচ শতাংশ ওয়েভার।
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগামগুলোর মধ্যে রয়েছে- সিএসই, ইইই, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ, এমবিএ, ইএমবিএ, ল’ (এলএলবি ও এলএলএম), সমাজবিজ্ঞান, ইংলিশ এবং জার্নালিজম ও মিডিয়া কমিউনিকেশন।
বর্তমানে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন প্রোগ্রামে ভর্তিচ্ছু মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, ছাত্রী, ভাই-বোন, স্বামী-স্ত্রী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও খেলোয়াড়রা সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ পর্যন্ত স্কলারশিপ পাচ্ছেন। এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল ও করপোরেট এবং গ্রুপভিত্তিক ভর্তি হলেও রয়েছে বিশেষ ছাড়।
প্রসঙ্গত, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ক্লাস নিচ্ছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি। এরমধ্যে গত দুই মাসে প্রায় নয় হাজার ৭৪টি অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করেছে। যা বাংলাদেশের অনলাইন শিক্ষা পরিচালনায় একটি মাইলফলক।
ঢাকার সন্নিকটে পূর্বাচল আমেরিকান সিটির নান্দনিক পরিবেশে গড়ে তোলা হয়েছে গ্রিন ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাস। আইসিসির মানদণ্ডে তৈরি গ্রিন ইউনিভার্সিটির সুবিশাল মাঠ সহজেই সবার নজর কাড়ছে।
ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা ০১৭৫৭০৭৪৩০১, ০১৭৫৭০৭৪৩০২, ০১৭৫৭০৭৪৩০৩, ০১৭৫৭০৭৪৩০৪, ০১৭১৩২৮৯২১৭ নম্বরগুলোতে যোগাযোগ করতে পারেন। অনলাইন ভর্তি: admission.green.edu.bd।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৭ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০২০
টিএ