ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

নির্বাচন ও ইসি

‘ছাপ না মিললেও রাখা হচ্ছে, আরেকবার এলেই ধরবো’

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০৩৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১, ২০২০
‘ছাপ না মিললেও রাখা হচ্ছে, আরেকবার এলেই ধরবো’

ঢাকা: ঢাকার ভোটে অনেকের আঙুলের ছাপ মিলছে না। এতে সমস্যা সেই। এনআইডি নম্বর দিয়েও ভোটার শনাক্ত করা যায়। কিন্তু আমরা যার আঙুলের ছাপ মিলছে না, তারটাও রেখে দিচ্ছি। দ্বিতীয়বার এলেই ধরে ফেলবো।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাইদুল ইসলাম এ কথা বলেন।

বাংলানিউজকে তিনি বলেন, একটা ভুল করছেন সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তারা।

তারা প্রথমেই আঙুলের ছাপ দিয়ে পরিচয় শনাক্ত করতে চাচ্ছে। কিন্তু নিয়ম হলো-স্মার্টকার্ড বা এনআইডি নম্বর দিয়ে পরিচয় শনাক্ত করতে হবে। পরে ব্যালট ইউনিট ওপেনের জন্য আঙুলের ছাপ দিতে হবে। এতে না মিললে সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা তার আঙুলের ছাপ দিয়ে সর্বোচ্চ এক শতাংশ ভোটারের ব্যালট ইউনিট ওপেন করবেন। এরপর ভোট দেবেন। এতে সংশ্লিষ্ট ভোটারের আঙুলের ছাপ না মিললেও সেটা সংরক্ষিত থাকবে মেশিনে। এটা করা হয়েছে, যাতে কেউ দ্বিতীয়বার এসে ভোট না দিতে পারে।

সকাল থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটারের আঙুলের ছাপ মিলছে না। কোথাও কোথাও এক শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। ফলে এটা দুই শতাংশ করা হচ্ছে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে।

সিইসির আঙুলের ছাপ না মেলার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, স্যারেরটা মেলে। কিন্তু আজ মেলেনি। তবে তার ভোট দিতে অসুবিধা হয়নি। আঙুলের ছাপ না মিললে কাউকে ফেরত যেতে হয় না।

এর আগে সাইদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, কেউ অবৈধভাবে ভোট দিতে আমলে দেশের প্রচলিত আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২০
ইইউডি/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।