শিরোনামটা ভুল পড়েননি। ভাবছেন সাধু সাবধান না হয়ে ‘সাজু সাবধান’ হলো কেনো? খুলে বলা যাক।
এজন্যই কি ‘সাজু সাবধান’? সাজু খাদেম বাংলানিউজকে বললেন, ‘সবাই এটাই মনে করবে। ঘটনাটা আসলে উল্টো। মজা করতে গেলে অনেকের রোষানলে পড়তে হয় মাঝে মধ্যে। তাই আমি নিজেকেই সাবধান হতে বলছি!’
‘সাজু সাবধান’ হলো ঈদের একটি অনুষ্ঠানের নাম। এটি উপস্থাপনা করবেন সাজু খাদেম। আগামী ২০ জুন ঢাকার বিএফডিসিতে এর চিত্রায়ন হবে।
এ আয়োজনে মূল অতিথি থাকবেন অভিনেতা-নির্মাতা তৌকীর আহমেদ। তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেশ ক’জন শিল্পীও আসবেন। তারা হতে পারেন তার পরিচালিত ছবি ও নাটকের অভিনয়শিল্পী কিংবা গায়ক অথবা তার সঙ্গেই অভিনয় করেছেন এমন তারকারা।
মাছরাঙা টেলিভিশনের ঈদ অনুষ্ঠানমালার জন্য তৈরি হচ্ছে ‘সাজু সাবধান’। এর ভাবনা, পরিকল্পনা, পান্ডুলিপি সাজানোর ক্ষেত্রেও মুখ্য ভূমিকা রাখছেন সাজু খাদেম। এ আয়োজনের সমন্বয়কারী রুম্মান রশীদ খান।
উপস্থাপনা প্রসঙ্গে সাজু খাদেম বললেন, ‘বিভিন্ন টিভি চ্যানেল থেকে ঈদের বেশকিছু অনুষ্ঠান উপস্থাপনার প্রস্তাব পেয়েছি। কিন্তু আমি একটা আয়োজনেই এ কাজটা করতে চেয়েছি। সেজন্য বাকিদের ফিরিয়ে দিতে হয়েছে। ভেবেছি এক্সক্লুসিভ ব্যাপারটা থাকুক। ’
উপস্থাপক হিসেবে একটি আয়োজনে থাকলেও ঈদের বেশকিছু নাটকে অভিনয় করেছেন সাজু খাদেম। এর মধ্যে আলাদা করে বললেন সাগর জাহানের ‘অ্যাভারেজ আসলাম’, আশুতোষ সুজনের ‘সাবধান’, মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘চুপিচুপি’র কথা।
বাংলাদেশ সময় : ০২০১ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৬
জেএইচ