এ বছরের শুরুতে বিয়ে করে ঘর বাঁধেন অভিনেতা এফএস নাঈম ও মডেল-অভিনেত্রী নাদিয়া আহমেদ। অথচ তারা অভিনয় করলেন ‘মিসম্যাচ’ নামের একটি নাটকে।
হৃদয়ের হৃদয়ে জায়গা করে নিতে পারেনি কোনো তরুণী। তাই টেনশনের শেষ নেই বাবা মোশাররফ হোসেন ও মা হামিদা বানুর। বংশ পরম্পরায় প্রেম করে বিয়ে করেছে হৃদয়ের পরিবার। মোশাররফ হোসেন, তার দাদা, বাবা এবং তিন বোনের তিনজনই প্রেম করে বিয়ে করেছেন।
এমন প্রেমিক পরিবারে জন্ম নিয়েও ২৫ বছর প্রেমিকাহীন কেটেছে হৃদয়ের। এর একমাত্র কারণ তার লাজুকতা। মেয়েরা কথা বলতে এলেই সে অস্বস্তিতে পড়ে। তাই বাবা, মা এবং হৃদয়ের বোন বিন্তী তাকে যেভাবেই হোক প্রেম করাবে! মোশাররফের অফিসে কর্মরত সুন্দরী, মিষ্টভাষী তানিয়ার সঙ্গে পরিচয় করানোর পরও হৃদয় সরে আসে। এরপর বিন্তীর বান্ধবী পিংকীর বড় বোন মিথিলার সঙ্গে হৃদয়ের প্রেম করানোর চেষ্টা চলে। কিন্তু মিথিলা খুবই চটপটে হওয়ায় হৃদয় মুখ ফিরিয়ে নেয়।
মোশাররফ হোসেন নিরাশ হয়ে সিদ্ধান্ত নেন ছেলেকে অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ করাবেন। ঘটক প্রায় অর্ধশত সুন্দরী মেয়ের ছবি নিয়ে এলেও হৃদয়ের কাউকে পছন্দ হয় না। সে জানায়, এভাবে ভালোবাসা বা বিয়ে কোনোটাই হয় না। কেউ কারও ভালোবাসা করিয়ে দিতে পারে না। এটা ঐশ্বরিক, আকস্মিক ব্যাপার।
নাটকটিতে মিথিলার ভূমিকায় দেখা যাবে নাদিয়াকে। এ ছাড়াও আছেন মাহমুদুল হক মিঠু (বড়দা মিঠু), মনিরা মিঠু, শারমিন আঁখি, শামীম হাসান সরকার প্রমুখ। লিখেছেন আপেল মাহমুদ, পরিচালনায় পিকলু চৌধুরী। বৈশাখী টিভিতে ঈদে প্রচার হবে এটি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৩ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০১৬
জেএইচ