ফাহমিদা বলেছেন, ‘চলে গেলেন আরেক কিংবদন্তী শিল্পী আব্দুল জব্বার চাচা। খুবই অসুস্থ ছিলেন।
ফাহমিদার প্রশ্ন, ‘শিল্পীর অবসরপ্রাপ্তি কি অসহায়ত্বের ? কাজ যখন কমে যায় তখন অন্যান্য দেশের শিল্পীরা সুন্দর জীবন যাপন করেন। অবসর জীবন হবে আনন্দের কিন্তু আমাদের দেশের শিল্পীদের উল্টো অবস্থা। হায়, অসহায়ত্ব। কবে হবে সম্মানের বোঝাপড়া?'
এই শিল্পীর মতে, ‘প্রিয় শ্রোতা আমাদের বাঁচিয়ে রাখেন সবসময়, তা না হলে আরো কষ্টের পাহাড় জমতো আমাদের না তৈরী হওয়া সিস্টেম নিয়ে। আমাদের কাজের জায়গায় সবার প্রতি সবার সম্মান আর সিস্টেমে নীতিমালা তৈরী না হলে এই বেদনার পাহাড় এমনই থাকবে। পরম্পরায় সব শিল্পীকেই এই অসহায়ত্বের বিরম্বনায় পড়তে হবে, যা চাইনা। ’
বুধবার (৩০ আগস্ট) ফেসবুক পোস্টে ফাহমিদা আরও লিখেছেন, ‘অনেক বেদনা থেকে কথাগুলো বলছি। একই কথা বারবার বলতেও লজ্জা লাগে। তাই ক্ষমা করবেন বিরক্ত লাগলে । চাচার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। তার গানের মধ্যে দিয়েই তিনি বেঁচে থাকবেন অগনিত ভক্ত শ্রোতাদের মনের মনিকোঠায়। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩২ ঘণ্টা, আগস্ট ৩০, ২০১৭
এসও
আবদুল জব্বার মানেই বিরহের গান?
শোকে কাতর গানের মানুষেরা
আবদুল জব্বারকে শেষ শ্রদ্ধা বৃহস্পতিবার
আগস্টেই চলে যেতে হলো!
শিল্পী আবদুল জব্বার আর নেই