তরুণদের অগ্রযাত্রাকে মসৃণ করার লক্ষ্যে বর্তমানে সবাই সোচ্চার হচ্ছে। প্রতিটি মাধ্যমেই অংশগ্রহণের সুযোগ পাচ্ছে তরুণরা।
গণমাধ্যমগুলোতে তরুণরা ধীরে ধীরে সোচ্চার হয়ে উঠছে। একটা সময় অন্যদেশে কি ঘটছে তা জানাই ছিল কষ্টসাধ্য। সেখানে গণমাধ্যমের প্রসারের জন্য পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে ঘটে যাওয়া খবর আমরা মুহূর্তেই পেয়ে যাচ্ছি।
বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের অন্যতম প্রিয় নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। তারা তরুণদের জন্য দুয়ার খুলে দিয়েছে।
একবছর আগে ‘স্বপ্নযাত্রা’ পাতায় ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের তৈরি উদ্ভাবনের খবর প্রকাশ করেছিল। তাদের সেই উদ্ভাবন গিয়েছিল নাসায়। তারা শুধু ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিরই প্রতিনিধি ছিল না; ছিল বাংলাদেশের প্রতিনিধি।
তাদের খবরটি বাংলাদেশের মানুষদের জানানোর দায়িত্বটা প্রথম পালন করেছিল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। মূখ্য ভূমিকায় ‘স্বপ্নযাত্রা’।
কয়েকদিন আগে আইফোন মোবাইল অ্যাপলিকেশন তৈরি করে সংবাদ পড়ার ব্যবস্থা করেছে বাংলানিউজ। এই উদ্যোগটি অবশ্যই তরুণদের মাঝেই বেশি ছড়াবে। নিত্য নতুন ভাবনা ও আইডিয়া নিয়ে বাংলানিউজ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তা অন্যসব সংবাদমাধ্যমে দেখা যায় না।
দ্রুত তরুণদের সব অগ্রযাত্রায় গল্প ছড়িয়ে দিচ্ছে বাংলানিউজ। দেশের নতুন প্রজন্মের সব ধরনের উদ্যোগ, আবিষ্কার, ভাবনা, সৃজনশীল আড্ডা এবং স্বপ্নের কথা দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে দিতে, এসময়ের তরুণদের সবচেয়ে জনপ্রিয় পাতা ‘স্বপ্নযাত্রা’।
আট বন্ধুর অন্যরকম প্রচেষ্টা, স্বপ্নপূরণের জন্য মেডিটেশন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে তরুণ প্রজন্মের ভাবনা, তারুণ্যের স্বপ্নযাত্রায় দূরে থাকুক দুশ্চিন্তা, দেশব্যাপী ট্যালেন্ট হান্ট করবে সরকার, নেসার আহমেদের ডিজিটাল বার্নার সহ তরুণদের জন্য এমন অসংখ্য লেখা প্রকাশ করে তরুণদের কাছে অন্যরকম জায়গা করে নিয়েছে ‘স্বপ্নযাত্রা’।
বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তে রয়েছে বাংলাদেশের তরুণরা। বিশ্বের বহু নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করছে আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা। তারা অনেকেই ভালো ফলাফল করছে। তারাই একদিন এদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তরুণদের শুধু সুযোগ দরকার। সেই সঙ্গে তাদের ভাবনা ও সাফল্যগুলো মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। তাহলেই বিশ্ববাসী বুঝবে বাংলাদেশ কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৬ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০১২
সম্পাদনা: শেরিফ আল সায়ার, ইয়ুথ এনগেজমেন্ট এডিটর