ঢাকা, শনিবার, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, ১৭ মে ২০২৫, ১৯ জিলকদ ১৪৪৬

ফিচার

বিশ্বকাপ মাতানো স্টেডিয়াম-৫

মানাউসের এরিনা ডি অ্যামাজোনিয়া

মিলটন মোল্লা | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩:০১, জুলাই ১, ২০১৪
মানাউসের এরিনা ডি অ্যামাজোনিয়া ছবি: সংগৃহীত

ব্রাজিল বিশ্বকাপ মাতাচ্ছে ছোট বড় মোট ১২টি স্টেডিয়াম। এর একেকটির সৌন্দর্য, দর্শক ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা একেকরকম।

ইচ্ছেঘুড়ির পাঠকদের জন্য ১২টি স্টেডিয়াম পরিচিতির পঞ্চমটি দেওয়া হলো আজ।

ব্রাজিলের সর্বাধিক উত্তরের শহর মানাউসের এ স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৪২ হাজার ৩৭৪ জন। এস্তাডিও ভিভালদাও নামে এটি প্রথম প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯৭০ সালে। ২০০৯ সালে নতুন করে নির্মাণের লক্ষ্যে ভেঙে ফেলা হয় সেটি। সরকারি ব্যয় প্রায় ১৮৬ মিলিয়ন পাউন্ড।

বেইজিংয়ের পাখির বাসার মতো তৈরি স্টেডিয়ামের নকশা অনুসরণ করা হয়েছে এর নির্মাণে। চব্বিশ ঘণ্টাই ব্যস্ত থেকেছেন নির্মাণ শ্রমিকরা। সমুদ্র সমতল থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২৩৬ ফুট। আবহাওয়ায় মৌসুমী ঝড়ের আশঙ্কা প্রবল। গড় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জুন মাসে বজ্ব্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ৪০ শতাংশ।

ঘড়ির কাঁটার অবস্থান গ্রিনিচ মিন টাইম থেকে চার ঘণ্টা পিছিয়ে। রিও থেকে দূরত্ব আড়াই হাজার মাইলের ওপরে। গোটা স্টেডিয়ামটাই নির্মিত হয়েছে প্রধানত পর্তুগাল থেকে আমদানি করা ইস্পাতের কাঠামো দিয়ে। দর্শকের চোখে মাঠটা দেখাবে অনেকটা কোনো আদিবাসীর হাতে বানানো ঝুড়ির মতো। পুরনো স্টেডিয়ামের প্রায় ৯৫ ভাগ উপকরণ কাজে লাগানো হয় নতুনের নির্মাণকাজে।

বাংলাদেশ সময়: ১২৫৮ ঘণ্টা, জুলাই ০১, ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।