ঢাকা, সোমবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফিচার

চৈত্র দিবসে টিয়ার কলতান

ছবি: নাজমুল হাসান, চিফ অব ফটো করেসপন্ডেন্টস | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৩৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৫
চৈত্র দিবসে টিয়ার কলতান ছবি : নাজমুল হাসান / বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: বসন্ত এসেছে আগেই। ফাল্গুন শেষে প্রকৃতিতে এখন চৈত্ররাজ।

এসে গেল গলা শুকানো কাঠফাটা রোদের দিন।

রোদের কথা যখন এলো, তখন তো সূর্যের কথাও আসে। আর সূর্যের সঙ্গে সঙ্গে চলে এলো সূর্যমুখী। অমোঘ রাত্রি শেষে আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই মুখ তোলে এই হলদেরাঙা ফুলেরা।


অন্যদিকে, হয়ত কোনো অজানা দেশের খোঁজে পাড়ি জমায় টিয়া পাখির ঝাঁক। যে জীবন সবুজের, লাল ঠোট টিয়ার- তার সঙ্গে কার হয় দেখা?


এমন চৈত্রদিনে টিয়ার সঙ্গে দেখা হয়ে যায় সূর্যমুখীর। তেমনই হলুদ ‍আর সবুজের অনাবিল সখ্যতা ধরা পড়ল ‍আলোকচিত্রী নাজমুল হাসানের ক্যামেরায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের বাগানে দেখা হলো সূর্যমুখী ও টিয়ার। এরপর কত কথা, কত গান আর খুনসুটি। সবাইকে আড়াল করে সূর্যমুখীর কানে কানে টিয়া কী যেন বলেও গেল! 


তাদের সেই না বলা কথা কেবল রবি ঠাকুরই টের পান, ‘ফুলে ফুলে ঢ’লে ঢ’লে বহে কিবা মৃদু বায়, তটিনী হিল্লোল তুলে কল্লোলে চলিয়া যায়। পিক কিবা কুঞ্জে কুঞ্জে কুহু কুহু কুহু গায়, কী জানি কিসেরই লাগি প্রাণ করে হায়’।

এখানে পিকের বদলে টিয়া আর কুহু বদলে টুহু লিখলেই হয়ে গেল!

বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৬ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।