ঢাকা: প্রথম দেখে তিনি ভেবেছিলেন এটা নৌকা। তারপর ভাবলেন বেলুন।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়াবাসী মার্ক ওয়াটকিনস (৩৬) জানান, হ্যাম্পব্যাক তিমির পেট গ্যাসে ভরা ছিলো। তাই স্ফীত হয়ে গিয়েছিলো। দূর থেকে বোঝা যায়নি বস্তুটি কী।
ওয়াটকিনস আর তার বাবা মাছ ধরতে বেরিয়েছিলেন। অভিজ্ঞ মাছ শিকারি বাপ-ছেলের চোখে পানিতে ভাসতে থাকা বেলুন ধরা পড়ে পার্থের দক্ষিণে। কাছে গিয়ে গন্ধ পেয়ে বুঝতে পারলেন এটা মরা তিমি।
তিমির দেহ ফুলতে ফুলতে গোলাপি রং হয়ে গেছে। ফুলে ফেঁপে প্রায় ফেটে পড়বে পড়বে হাল। সৈকতে ফিরে যাওয়ার সময় দেখা গেলো কয়েকটি হাঙর কামড়ে দিয়ে বেলুনের মতো ফুলে যাওয়া অংশ কিছুটা চুপসে দিয়েছে।
ওইদিন আমাদের নৌকার আশেপাশে ১২-১৩ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি হোয়াইট পয়েন্টার (গ্রেট হোয়াইট শার্ক) ঘুরছিলো। মৃত তিমির চেয়ে আমাদের নৌকার প্রতি তার অাগ্রহ ছিলো বেশি। জানান ওয়াটকিনস।
গ্রীষ্মকালে অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে প্রায়ই হ্যাম্পব্যাক তিমি দেখা যায়। এরা অন্যতম বড় প্রজাতির তিমি। লম্বায় ৪০ থেকে ৫২ ফুট লম্বা হ্যাম্পব্যাক তিমি ওজনে হয় ৩৬ হাজার কেজি।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৭ ঘণ্টা, আগস্ট ০১, ২০১৬
এসএমএন/এএ