দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আবারও বাংলাদেশের শীর্ষ লিগে দেখা যাবে শ্রীলঙ্কান ফুটবলারকে। সর্বশেষ ১৯৮৯ সালে আবাহনীর জার্সিতে খেলেছিলেন পাকির আলী।
ক্লাবটির ম্যানেজার রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ৩২ বছর বয়সী অভিজ্ঞ এই গোলরক্ষককে ২০২৫-২৬ মৌসুমের জন্য নিবন্ধন করা হয়েছে। জাতীয় দলের হয়ে ৫৬ ম্যাচ খেলা সুজন পেরেরা সর্বশেষ খেলেছেন মালদ্বীপের ক্লাব টিসি স্পোর্টস-এ।
এক সময় বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবলে লংকান ফুটবলারদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। লিওনেল পিরিচ, প্রেমলাল, চন্দ্র সিঁড়ি, মাহেন্দ্র পালা, অশোকা রবিন্দ্র, মাহেন্দ্র পালিথা ও শাহাবুদ্দিনদের মতো অনেকেই তখন নিয়মিত খেলতেন। তাদের বেশিরভাগকেই এনেছিল আবাহনী।
চলতি মৌসুমে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর ফুটবলারদের স্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে নিবন্ধনের সুযোগ দিয়েছে। সেই সুযোগ প্রথম কাজে লাগিয়েছে ফর্টিস।
আগামী মৌসুমের খেলোয়াড় নিবন্ধন শুরু হয়েছে ১ জুন থেকে। এদিকে শক্তি বাড়াতে ঘরোয়া বাজারে সক্রিয় বসুন্ধরা কিংস। দলটি আবাহনীর গোলরক্ষক মিতুল মারমা ও ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার মোহাম্মদ হৃদয়কে দলে ভেড়াতে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। যদিও ক্লাবটির পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি।
এআর/আরইউ