ইউরোপ সেরার আসরে ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো দুই জায়ান্ট ক্লাবের। চেলসি শিশুতোষ রক্ষণভুলে হেরে বসলো বায়ার্ন মিউনিখের কাছে।
গতকাল রাতে রাতে চেলসিকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। ম্যাচ শুরুর ২০তম মিনিটেই এগিয়ে যায় জার্মান চ্যাম্পিয়নরা। মাইকেল ওলিসের ক্রসে চাপে পড়ে আত্মঘাতী গোল করেন চেলসির ট্রেভর শ্যালাবা। ২৭তম মিনিটে হ্যারি কেইনের সফল স্পট কিকে ব্যবধান বাড়ে। তবে দুই মিনিট পরই কোল পালমারের চমৎকার গোলে ব্যবধান কমায় স্বাগতিকরা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে গোলরক্ষক রবার্ট সানচেসের একের পর এক সেভে রক্ষা পায় চেলসি। কিন্তু ৬৩তম মিনিটে মালো গিস্তোর ভুল পাস কাড়িয়ে ঠাণ্ডা মাথায় গোল করেন কেইন। শেষ দিকে পালমারের শট জালে গেলেও অফসাইডের কারণে গোল বাতিল হয়।
অন্যদিকে, ঘরের মাঠে আতালান্তার বিপক্ষে একেবারে শুরু থেকেই আধিপত্য বিস্তার করে খেলেছে পিএসজি। মাত্র তিন মিনিটেই গোল করেন অধিনায়ক মার্কিনিয়োস। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে আশরাফ হাকিমির পাস থেকে জর্জিয়ান ফরোয়ার্ড খভিচা কাভারাত্সখেলিয়া ব্যবধান দ্বিগুণ করেন।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে বার্কোলার পাস থেকে জটিল কোণ থেকেও নিখুঁত শটে গোল করেন পর্তুগিজ ডিফেন্ডার নুনো মেন্দেস। যোগ করা সময়ে বাঁ পায়ের শটে আতালান্তার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকেন গনসালো রামোস।
শেষ পর্যন্ত ৪-০ গোলের বড় জয়ে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে দুর্দান্ত সূচনা করেছে লুইস এনরিকের দল।
আরইউ