মাদক পাচার আর মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় শাস্তি কমলেও তাকে কারাভোগের নির্দেষ দিয়েছিল ব্রাজিলের আদালতটি।
২০০৫ সালে ব্রাজিলের এক মাদক পাচারকারী দলের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল পেলের ছেলের বিরুদ্ধে।
৯ বছর ধরে চলা সেই মামলার রায় হয় ২০১৪ সালে। তার আপিলের ভিত্তিতে ৩৩ বছর থেকে কারাভোগের মেয়াদ কমে ১২ বছর ১০ মাসে নেমে আসে এডিনহোর। এরপর তার আইনজীবীরা রায়ে সন্তুষ্ট না হলে আবারো আপিল করা হয়েছিল। সেই আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায় শোনানো হয়।
পুলিশের কাছে ধরাও দিয়েছিলেন এডিনহো। কিন্তু শাস্তির বিরুদ্ধে নতুন করে আপিল করেন তার আইনজীবী। এই আপিলের সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত এডিনহোকে জেলের বাইরে থাকার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
এডিনহো জানান, ‘আমি পূর্বের রায়ে হতাশা প্রকাশ করছি। আমি কখনোই মাদক পাচার আর মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না। ’
পেলের শৈশবের ক্লাব সান্তোসের হয়ে এক সময় গোলরক্ষক হিসেবে খেলেছিলেন তার ছেলে এডিনহো। ১৯৯০ সালে ক্লাবটিতে যোগ দেন তিনি। ১৯৯৯ সালে ফুটবল থেকে অবসর নেন এডিনহো। ২০০৭-২০১৫ পর্যন্ত সান্তোসের সহকারী কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন পেলের এই ছেলে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৭ ঘণ্টা, ০৩ মার্চ ২০১৭
এমআরপি