খেলোয়াড়ী জীবনে নাপোলির হয়ে সাত সিজনে (১৯৮৪-৯১) নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান ৮৬’র বিশ্বকাপ জয়ী ম্যারাডোনা। সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ২৫৯ ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে বল পাঠান ১১৫ বার (লিগে ১৮৮ ম্যাচে ৮১)।
ম্যাচের তুলনার গোল করার দিক থেকে যোজন যোজন এগিয়ে ম্যারাডোনা। এখন পর্যন্ত ১১৯টি গোল করতে ৪৯৩ ম্যাচ খেলেছেন ত্রিশ বছর বয়সী হামসিক।
গত বছরের ডিসেম্বরে ম্যারাডোনার ১১৫ গোলের রেকর্ড স্পর্শ করেন হামসিক। যাই হোক না কেন, নাপোলির ক্লাব ইতিহাসে বড় কিংবদন্তি হয়েই থাকবেন আর্জেন্টাইন ফুটবল ঈশ্বর। তার হাত ধরে দু’বার সিরি আ এবং প্রথমবার মহাদেশীয় শিরোপা উয়েফা কাপ (১৯৮৮-৮৯) জয় করে তারা।
নাপোলি অধিনায়ক হামসিক নিজের গোলসংখ্যা ১১৯-এ নিয়ে গেছেন। সোস্যাল মিডিয়ায় সাবেক রেকর্ডধারী ম্যারাডোনার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করেছেন তিনি।
নিজের অফিসিয়াল ইন্সটাগ্রাম পেজে একটি ভিডিও পোস্ট করে বলেন, ‘হায় ডিয়েগো। আমি এই স্পেশাল জার্সি নিয়ে এখানে আছি, এটা সেই জার্সি যেটি পরে আমি আপনার নাপোলির টপস্কোরার রেকর্ড ছুঁয়েছি। আপনার মতো একজন চ্যাম্পিয়নের পাশে থাকতে পারা অনেক সম্মানের। ’
‘যখন আমি তুরিনোর বিপক্ষে গোলটি করি, সঙ্গে সঙ্গেই আপনার কথা চিন্তা করেছিলাম। আমি এই নিবেদন নিয়ে আপনাকে জার্সিটি উপহার দিতে চাই: ‘ডিয়েগো সর্বকালের সেরা, সম্মান ও ভালোবাসার সঙ্গে। আমি আশা করি, আপনি এটি পছন্দ করবেন, একটা বড় আলিঙ্গন এবং নাপোলির শক্তি চিরকাল!’
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৭ ঘণ্টা, ৬ এপ্রিল, ২০১৮
এমআরএম