দুই দলই একে অন্যের রক্ষণে রীতিমত তোলপাড় চালিয়েছে। এই ম্যাচে দলের দুই সেরা তারকা মোহামেদ সালাহ ও সাদিও মানে কাউকেই রাখেননি কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ।
১৯তম মিনিটে চলতি মৌসুমে তৃতীয়বারের মতো প্রথম একাদশে ফেরা মেসুত ওজিলের বানিয়ে দেওয়া বলে লুকাস তোরেইয়ার শটে সমতায় ফেরে আর্সেনাল। এরপর গানারদের গ্যাব্রিয়েল জোড়া গোল করে লিভারপুলকে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন। পরে বিরতির ঠিক আগে পেনাল্টি থেকে এক গোল শোধ করেন জেমস মিলনার।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর ৯ মিনিট পরেই ফের ওজিল ঝলকে বল পেয়ে আইন্সলে মাইতলান্দ-নাইলসের করা গোলে ব্যবধান ৪-২ করে আর্সেনাল। ৪ মিনিট পরে ব্যবধান কমান অ্যালেক্স অক্সলেড-চেম্বারলিন। পরে ম্যাচে ৪-৪ সমতায় ফেরানো গোল আসে ডিভোক ওরিগির পা থেকে।
ম্যাচে যখন টানটান উত্তেজনা, লিভারপুলের জাল কাঁপিয়ে দেন আর্সেনালের জো উইলক। হয়ত ভেবেছিলেন দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়তে পারবেন। কিন্তু এই অবস্থা থেকে শেষ মুহূর্তে পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে মুক্ত করেন ওরিগি।
নির্ধারিত সময়ে দুই দলের খেলা ৫-৫ গোলের সমতায় শেষ হওয়ার পর ম্যাচ গড়ায় পেনাল্টি শুট আউটে। সেখানেই আর্সেনালের দানি কাবায়োর নেওয়া পেনাল্টি শুট আউটের শেষ শট ঠেকিয়ে দিয়ে ম্যাচের আসল নায়ক বনে যান লিভারপুলের ২০ বছর বয়সী গোলরক্ষক কাওইমহিন কেলেহার।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩১, ২০১৯
এমএইচএম