সোমবার (১৭ জুলাই) বিকেলে জাতীয় রোগ তত্ব রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ।
তিনি বলেন, যদিও বিভিন্ন গণমাধ্যমে অজ্ঞাত রোগে শিশুদের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর প্রকাশিত হয়।
ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ওই এলাকায় ৩১৮ জন আদিবাসী বসবাস করেন। তারা কখনোই কোনো ধরনের স্বাস্থ্য সেবা নেয়নি। ৮ জুলাই রাতে প্রথম একটি শিশু, ৯ জুলাই ২ শিশু এভাবে ১২ জুলাই পর্যন্ত মোট ১১টি শিশু মারা যায়।
তিনি বলেন, প্রথম দুইদিনে ৩টি শিশু মারা গেলে তারা মশাল জ্বালিয়ে প্রার্থণা করেন। ১০ জুলাই কোনো মিশু মারা না গেলে তারা ভাবেন তাদের প্রার্থণায় কাজ হয়েছে। তবে ১১ ও ১২ জুলাই বাকী শিশুগুলো মারা যায়।
তিনি আরো বলেন, গণমাধ্যমে অজ্ঞাত রোগে শিশু মৃত্যুর খবর পেয়ে স্থানীয় সিভিল সার্জন এলাকা পরিদর্শন করে হামের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এখনও এ অঞ্চল শিশুদের জন্য নিরাপদ নয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৪ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৭
এমএন/বিএস