লন্ডন: ইরাক যুদ্ধসংক্রান্ত প্রকাশিত দলিলে ভয়াবহ নির্যাতনের যে অভিযোগ এসেছে তা তদন্ত করার জন্য চাপ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর।
বিভিন্ন দেশের সরকার ও মানবাধিকার সংগঠনগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের জবাব চেয়েছে।
২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত বিশেষ করে, ইরাকি সেনাদের হাতে বেসামরিক লোকজন নির্র্যাতনের ভয়াবহ তথ্য প্রকাশ করেছে।
নিপীড়ন ও নির্যাতনের প্রমাণ থাকলেও মার্কিন সেনারা এ বিষয়ে একেবারে চোখ বুজে ছিলো।
ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রী নিক কেগ এ ঘটনাকে ‘চরম সাংঘাতিক’ বলে মন্তব্য করে জানান, লোকজন এর উত্তর জানতে চায়তে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলের সিনেটর পিট হোয়েকস্ট্রা জানান, এই দলিল ফাঁস হওয়ার মধ্য দিয়ে পুরনো তই আবার জেগে উঠল।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানান, ইরাকের সরকারের উচিত এর সেনাদের ধারাবাহিক নির্যাতন ও নিপীড়নের ব্যাপারট তদন্ত করা।
সংগঠনটি আরও জানান, মার্র্কিন সেনারা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে কি না তা তদন্ত করা উচিত। এর আগে নির্যাতনের ঝুঁকি সত্ত্বে যুক্তরাষ্ট্রে আটক হাজার হাজার ইরাকি নাগরিককে বাগদাদের হেফাজতে হস্তান্তর করতে হবে।
মার্কিন ইরাকের বেসামরিক লোকজনের ওপর নির্যাতনের কতটুকু জানত তা তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে আরেক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০১০