এছাড়াও তাদের পাঁচ লাখ টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বরিশাল বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক দিলিপ কুমার ভৌমিক দণ্ডপ্রাপ্তদের অনুপস্থিতিতে এ রায় দেন।
এ সময় আরেক কর্মকর্তা মনিরুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস পান তিনি।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন গ্রামীণ ব্যাংকের বরিশালের রায়পাশা-কড়াপুর শাখার সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক ও যশোরের ছাতিয়ানতলা এলাকার মো. জয়নাল আবেদীন’র ছেলে দেলোয়ার হাসান ও সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ও শরণখোলার চালিতাবুনিয়া গ্রামের হাতেম আলী পাহলানের ছেলে মো. শাহআলম।
বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী হারুনর রশীদ।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত দণ্ডপ্রাপ্তরা পাঁচ সদস্যের নামে এক লাখ ৭৭ হাজার টাকা ঋণ উত্তোলন করেন।
ওই টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৩ সালের ২৪ নভেম্বর দুদকের সহকারী পরিচালক ওয়াজেদ আলী গাজী বাদী হয়ে কোতোয়ালী মডেল থানায় মামলা করেন।
২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক নাজিমউদ্দিন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
আদালত ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ এ রায় ঘোষণা করে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০২ ঘণ্টা, মার্চ ২৮, ২০১৭
এমএস/এএটি/আরআই