বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ কেএম ইমরুল কায়েশ তাকে কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন।
এর আগে আদালতে আত্মসমর্পণ করে এসআই মাহমুদুল হাসান আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে মাহমুদুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।
গত ২ জুলাই একই আদালত ডিআইজি মিজানের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। প্রায় ৩ কোটি ৭ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগে ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে গত ২৪ জুন মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মামলায় মিজানুর রহমান, তার স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না, ছোটভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগনে পুলিশের কোতোয়ালি থানার এস আই মো. মাহমুদুল হাসানকে আসামি করা হয়েছে।
গত ২০ জুন বরখাস্ত হওয়া ডিআইজি মিজানুর রহমানের জব্দ করা (ক্রোক) সম্পত্তির মধ্যে জমির একটি অংশ ও ফ্ল্যাট নিজের বলে দাবি করেছেন শেফালী বেগম নামে এক নারী।
শেফালী বেগম একই আদালতে বুধবার (০৩ জুলাই) ঢাকার রমনা থানার কাকরাইল মৌজার সিটি-৫৯৮৮ নং দাগের ১৪৮৫ অযুতাংশ জমির মধ্যে ০০৪০ অযুতাংশ জমি এবং ১১তলা ভবনের দ্বিতীয় তলার উত্তর দিকের ১৪৭৬ বর্গফুটের ফ্ল্যাট এবং বেজমেন্টের ৮ নং কারপার্কিং স্পেস তার নিজের বলে দাবি করেন।
জব্দ হওয়া এ সম্পত্তি অবমুক্তের জন্য আদালতে আবেদন করেন তিনি। শেফালী বেগম যার থেকে এই জমি-ফ্ল্যাট কিনেছেন তিনি-ই হলেন আসামি মাহমুদুল হাসান।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৩ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০১৯
এমএআর/এমএ