জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে আদালতে হাজির করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আবেদন করেন দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা। অপরদিকে আসামিপক্ষ জামিন আবেদন করে।
এর আগে গত ২৭ অক্টোবর সাতদিনের রিমান্ডে পাঠান একই আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক মো. আল মামুন। সেই আদেশের ভিত্তিতে গত ৩ নভেম্বর জিকে শামীম ও ৪ নভেম্বর খালেদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে আনা হয়।
সংস্থাটির পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনর নেতৃত্বে একটি টিম বৃহস্পতিবার শামীমকে পঞ্চম ও খালেদকে চতুর্থদিনের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করে। এরপর তাদের আদালতে পাঠানো হয়।
গত ২১ অক্টোবর জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জিকে শামীম ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
জিকে শামীম ও তার মায়ের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার ৫৫১ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেন দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন।
অন্যদিকে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধেও ৫ কোটি ৫৮ লাখ ১৫ হাজার ৮৫৯ টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।
সরকারের চলমান শুদ্ধি অভিযানে গত ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় আটক করা হয় খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে।
এর পর গত ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে নিকেতনের নিজ কার্যালয় জিকে বিল্ডার্স ভবন থেকে জিকে শামীমকে আটক করে র্যাব।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৭, ২০১৯
কেআই/এএ