ঢাকা: ঢাক-ঢোলসহ বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের তালে লোকজ সংগীত ও নৃত্য পরিবেশনের মধ্য দিয়ে চারুকলার বকুলতলায় চলছে নবান্ন উৎসব।
এ উৎসবে ভিন্নমাত্রা দিতে বকুলতলার মূল অনুষ্ঠানস্থলের পাশেই নানা রকমের পিঠার পসড়া সাজিয়ে বসেছে ঘরকন্যা নামের একটি পিঠার প্রতিষ্ঠান।
প্রতিষ্ঠানটির মালিক সাখওয়াত হোসেন জানান, তিনি প্রতি বছরের নবান্ন উৎসবে বকুলতলায় পিঠা বিক্রি করেন। তার প্রতিষ্ঠানটি আয়োজকদেরই অংশ।
তিনি বলেন, তার দোকানে প্রায় ১৫ ধরনের পিঠা রয়েছে। এসব পিঠায় বাংলার প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যাবে। প্রতিটি পিঠার মূল উপকরণ চালের গুঁড়া। এর সঙ্গে আছে খেঁজুরের গুড়, ডিমসহ নানা উপকরণ।
প্রকৃত বাংলা স্বাদে তৈরি করা এ পিঠার মধ্যে ১০ টাকায় পাওয়া যাবে চিতই পিঠা। ভাপা পিঠা খেতে খরচ করতে হবে ২০ টাকা।
আছে বিবিখানা পিঠাও। এ পিঠা খেতে আগ্রহীদের খরচ করতে হবে ৫০ টাকা। লবঙ্গ লতা বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকায়। প্রজাপতি পিঠার দাম ১৫ টাকা। একই টাকায় পাওয়া যাবে বোয়া পিঠা।
ঐতিহ্যবাহী নকশি পিঠার জন্য খরচ করতে হবে ৪০ টাকা। ২০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে রস গোলাপ। সূর্যমুখী পিঠা পাওয়া যাচ্ছে ৩৫ টাকায়। একই দামের আছে মালপোয়া পিঠা।
মুখ সিলা নামের আর এক পিঠা পাওয়া যাচ্ছে ১৫ টাকায়। আর ১০ টাকায় মিলছে অনন্য স্বাদের ঝিনুক পিঠা।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৫
এএসএস
** সংগীত- নৃত্যে মুখর চারুকলার বকুলতলা