এছাড়াও অবিলম্বে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর হত্যাকাণ্ড, হয়রানি ও ধর্ষণ এবং তাদের ঘরবাড়ি পোড়ানো বন্ধ করতে সামরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
গত ১৫ ডিসেম্বর মায়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের অবস্থার ওপর রেজুল্যুশন আনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
রেজুল্যুশনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার ব্যক্তিদের জন্য পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ ও দোষীদের বিচারের মুখোমুখি করার আহ্বান জানানোর প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সংঘর্ষ এলাকা, ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের কাছে মানবিক সাহায্য পৌঁছাতে ব্যবস্থা নিতে মায়ানমার সরকার ও মায়ানমারের নাগরিক সমাজের প্রতি আহবান জানিয়েছে ইপি।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০১, ২০১৬
জেপি/জেডএস