বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় গেন্ডারিয়ার সাধনা গলির সীমান্ত খেলাঘরের সামনে থেকে সুমিকে উদ্ধার করা হয়। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে গেন্ডারিয়া থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মাসুদ রানা বাংলানিউজকে জানান, বিকেলে সংবাদ পেয়ে সুমিকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। চিকিৎসার জন্য প্রথমে তাকে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে (স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল) নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢামেকের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়।
এএসআই বলেন, এখন পর্যন্ত ওই কিশোরী শুধু তার নাম সুমি বলতে পেরেছে। এর বেশি কিছু আর সে বলতে পারছে না।
ঢামেকের বার্ন ইউনিটের কর্তব্যরত চিকিৎসক মাহবুবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, সুমির কোমর ও পিঠের ২২ শতাংশ পুড়ে গেছে। যা বেশ কয়েক দিনের পুরাতন বলে মনে হচ্ছে।
সুমি গৃহকর্মী ছিল কিনা বা কারও হাতে নির্যাতিত হয়েছে কিনা সে বিষয়ে কেউ কিছু বলতে পারছে না।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০১৭
এজেডএস/এসআরএস/এইচএ/