শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) সকাল ৭টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত্যুর আগে সাবিত্রি তার প্রেমিক ভোলানাথের নামে একটি চিরকুট লিখে যান।
সাবিত্রির পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সাবিত্রি রাত ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। সকালে মোলানখুড়ি গ্রামের শিনুযা নদীর পাড়ে একটি গাছে সাবিত্রিকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে থানায় খবরে দিলে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে সাবিত্রির বাবা সুষেন রায় অভিযোগ করেন, ভোলানাথ তার মেয়েকে হত্যা করে মরদেহ গাছে ঝুলিয়ে রেখেছে।
চার নম্বর বড়গাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান প্রভাত কুমার সিংহ বাংলানিউজকে জানান, ভোলানাথ দীর্ঘদিন ধরে সাবিত্রির সাঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলতো। গতকাল রাতেও তাদের মোবাইল ফোনে কথা হয়।
ঠাকুরগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দৌলা বাংলানিউজকে জানান, মরদেহের ময়নাতদন্তের পর বুঝা যাবে হত্যা নাকি আত্মহত্যা। এ ব্যাপারে তদন্ত শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০১৭
এজি/বিএস