শনিবার (২১ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে এ যাচাই-বাচাই কার্যক্রম শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
এসময় আবেদনকারীকে মুক্তিযুদ্ধের সময় ট্রেনিং, ক্যাম্প কমান্ডার, সেক্টর কমান্ডারসহ কোন কোন এলাকায় যুদ্ধ করেছেন তা জানতে চাওয়া হয়।
এসময় ইউএনও আজাদ জাহান, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, উপজেলা কমান্ডার, শনাক্তকারী মুক্তিযোদ্ধাসহ সংসদ সদস্যের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও আজাদ জাহান বাংলানিউজকে জানান, সরকারের আবেদনে সাড়া দিয়ে আলমডাঙ্গা উপজেলাতে ৯৬৩ জন মুক্তিযোদ্ধা আবেদন করেছেন। একই সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম থাকা প্রায় দু’শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধেও আবেদন জমা পড়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রম শুরু হলেও যাচাই-বাছাই সম্পন্ন হতে বেশ কয়েকদিন লাগবে।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবু হোসেন বাংলানিউজকে জানান, দীর্ঘ আবেদনের পর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই-বাছাই কার্যক্রম শুরু হওয়ায় খুশি সাধারণ মুক্তিযোদ্ধারা।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শফিউর রহমান জোয়ার্দ্দারের দাবি স্বাধীনতার ৪৫ বছর পর অন্তত মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় যাতে কোনো ভূয়া ও অমুক্তিযোদ্ধা অন্তর্ভুক্তি হতে না পারে সে ব্যাপারে আমরা সবাই সজাগ আছি।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৭
আরবি/আরএ