টঙ্গীর নিসাদনগরের নামার বাজার বস্তি সঙ্গেই তুলার গোডাউন থেকে আগুন লাগার ঘটনা স্থানীয়রা ও গোডাউনে শ্রমিকরা বেঁচে যাওয়া তুলা উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
স্থানীয় এক যুবক আতঙ্কিত হয়ে বাঁশ দিয়ে টিনের তৈরি ঘরগুলো ভেঙে আগুন নিভানোর চেষ্টা করছেন।
প্রচণ্ড ধোঁয়ার মধ্যেও আগুন নেভানোর কাজ করছেন একজন।
প্রায় ঘণ্টাখানের মধ্যে প্রায় ৪০/৫০টি তুলার গোডাউন আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
সরু একটি রোডের দুইপাশের প্রায় সবগুলো দোকানেই ছড়িয়ে পড়ে এ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। নিজের একমাত্র পুঁজির দোকানটি পুড়িয়ে মাথায় হাত ওই ব্যক্তির।
আগুনের প্রচণ্ড তাপের মধ্যেও পানি দিচ্ছেন এই কিশোরটিও।
ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সঙ্গে অনেক সাধারণ মানুষও আগুন নেভানোর কাজে সহায়তা করেছে।
অগ্নিকাণ্ডে এলাকার সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে বাড়ি-ঘর থেকে বের হয়ে রাস্তায় জড়ো হচ্ছে।
রান্নাঘরের চুলাটি ছাড়া ঘরের আর কিছুই নেই।
নামার বাজার বস্তিটি উঠেছিল একটি ডোবা-পুকুরের উপরে। যার প্রায় দুইশোটি ঘরই পুড়ে গেছে ।
দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র মিজান হুসেইন। বাবার দোকান পুড়ে যাওয়ায় নিজেই খেলার ছলে পানির পাইপ কাঁধে তুলে নিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৭
এজি/এএটি/