বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাজী নাজিব হাসানের উপস্থিতিতে পুলিশ লিমন হাওলাদার (৪০) নামের ওই আওয়ামী লীগ নেতার মৃতদেহটি উত্তোলন করে ময়না তদন্তের জন্য যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত ৫ ডিসেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
যশোর সদর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সেপেক্টর মতিউর রহমান বাংলানিউজকে জানান, গত ৬ নভেম্বর শহরের দড়াটানায় আওয়ামী লীগের এক জনসভায় মিলন সরদার মিছিল নিয়ে আসেন। জনসভা শেষে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে শহরের মধ্যেই সন্ত্রাসীরা মিলনকে কুপিয়ে আহত করে। তখন তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৫ ডিসেম্বর রাতে মিলন মারা যান। ওই ঘটনায় মিলন মারা যাওয়ার আগে নিজেই একটি মামলা করেন। তিনি মারা যাওয়ার পর পরিবার আবেদন করলে আদালতের নির্দেশে বৃহস্পতিবার তার মৃতদেহ পারিবারিক কবরস্থান থেকে তোলা হয়েছে।
নির্বাহী ম্যাজিস্টেট কাজী নাজিব হাসান বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে আমার উপস্থিতিতে সদর উপজেলার পদ্মবিলা গ্রাম থেকে নিহত মিলনের মৃতদেহ কবর থেকে তোলা হয়েছে। ’
হাসপাতালের চিকিৎসক আব্দুর রশিদ জানিয়েছেন, রিপোর্টের জন্য আলামত ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৭
ইউজি/আরআই