শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) দুপুরে ওই এলাকার রায়ের কাঠি গলির নিজ বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত সুমন বিশ্বাস ওই এলাকার রামকৃষ্ণ বিশ্বাসের ছেলে ও কাটপট্রি এলাকার একটি স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী ছিলেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দুইদিন ধরে কর্মস্থানে না যাওয়ায় শিপন নামের এক ছেলে তাকে বাসায় খুঁজতে আসে। এ সময় ঘরের মধ্যে তাকে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে ওই ব্যক্তির স্ত্রী ভোলায় একটি এনজিওকর্মী সীমা বিশ্বাসকে ফোন করে বিষয়টি জানানো হয়।
খবর পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
কোতোয়ালি মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মাইনুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, সুমন আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল ছিলো। এনিয়ে সে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলো। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আর্থিক অনটনের কারনে সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেলে বিস্তারিত জানা যাবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১৮
এমএস/জিপি