শুক্রবার (১ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে পদ্মাসেতু কুমারভোগ পুনর্বাসন কেন্দ্রের পশ্চিম পাশের ডোবা থেকে মরদেহ উদ্ধার করে লৌহজং থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা থেকে নিখোঁজ ছিল সে।
আটকরা হলেন- আলাল (১৭) ও রাব্বি (১৮)। তারা দু’জন নিরবের সঙ্গে আগে একই শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ছিল।
নীরব কুমারভোগ পুনর্বাসন কেন্দ্রের মো. নাঈম খানের ছেলে এবং মেদেনীমন্ডল আনোয়ার চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের এবার মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) শিক্ষার্থী ছিল।
লৌহজং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, বৃহস্পতিবার নিরবকে বাসা থেকে তার এক বন্ধু ডেকে নিয়ে যায়। এরপর থেকেই তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতে নিখোঁজের একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয় পরিবারের পক্ষ থেকে। শুক্রবার দুপুরে কুমারভোগ পুনর্বাসন কেন্দ্রের পশ্চিম পাশের বিলের কাছে কচুরিপানায় ঘেরা ডোবা থেকে গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ওসি বলেন, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যা। গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে।
তবে কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা এখনো জানা যায়নি।
শনিবার (২ ফেব্রুয়ারি) ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। তদন্ত করে বিস্তারিত খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৯
জিপি