শনিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে ভাদুঘর ভূঁইয়াপাড়া থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত শিশু হালিমা ওই এলাকার আমির হোসেনের মেয়ে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার পরিদর্শক (ওসি, তদন্ত) জিয়াউল হক বাংলানিউজকে বলেন, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় হালিমা। পরে পরিবারের লোকজন বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজির পর সন্ধান না পেয়ে এলাকায় মাইকিং করা হয়।
এর কিছুক্ষণ পর স্থানীয়দের মাধ্যমে হালিমার পরিবার জানতে পারে তাদের বাড়ি থেকে ৫০০ গজ দূরবর্তী দু’টি ভবনের মধ্যবর্তী স্থানে হালিমার মরদেহ পাওয়া যায়।
ওসি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর ফেলে রাখা হয়েছে। তবে তদন্তের পর জানা যাবে কি কারণে বা কেনো মারা গেছে শিশু হালিমা।
ময়নাতদন্তের জন্য শিশুটির মরদেহ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০১৯
জিপি