এরমধ্যে সিলেট জেলায় ৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হন ৭১ ও আহত হয়েছেন ২০৮ জন। সুনামগঞ্জ জেলায় ২৬টি দুর্ঘটনায় নিহত ২৯ ও আহত ১১০ জন, মৌলভীবাজার জেলায় ২২টি দুর্ঘটনায় নিহত ২৬ ও আহত ৩২, হবিগঞ্জ জেলায় ৫৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ৬৯ ও আহত ১৪৯ জন।
অশিক্ষিত চালক, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, জনগণের অসচেতনতা, অনিয়ন্ত্রিত গতি, রাস্তা নির্মাণে ত্রুটি, রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব, আইন ও তার যথারীতি প্রয়োগ ইত্যাদি দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী যানবাহন হচ্ছে বাস, ট্রাক, সিএনজি অটোরিকশা, কাভার্ডভ্যান, মাইক্রোবাস, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেল।
নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য সচিব মো. জহিরুল ইসলাম মিশু গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলেন, দেশের ৬টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকার তথ্য ও শাখা সংগঠনগুলোর রিপোর্টের ভিত্তিতে নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
নিসচা ২০১২ সাল থেকে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনার প্রতিবেদন দিয়ে আসছে। সড়ক দুর্ঘটনারোধের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর ১৭ দফা নির্দেশনা ও সম্প্রতি পাশ হওয়া সড়ক পরিবহন আইনের দ্রুত বাস্তবায়ন করলে দুর্ঘটনা অনেক কমে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন জহিরুল ইসলাম মিশু।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০১৯
এনইউ/এমজেএফ