রোববার (৩ ফেব্রুয়ারি) শেরেবাংলা নগর এনইসি সম্মেলন কক্ষে ‘এসডিজি বাংলাদেশ প্রোগ্রেস রিপোর্ট-২০১৮’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
মন্ত্রী বলেন, এসডিজির বড় লক্ষ্য অর্জনে ব্যক্তিখাতের অবদান গুরুত্বপূর্ণ।
কিছু খাতের উন্নয়ন তুলে ধরে এম এ মান্নান বলেন, দেশে ইন্টারনেটে ব্যাপক উন্নত হয়েছে। বিদ্যুতের উন্নতি অভাবনীয়। বিদ্যুতের সফলতা আমরা ভোটের মাঠে পেয়েছি।
অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, এমডিজি অর্জনে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় ব্যয় বাড়ছে। তবে ট্যাক্স জিডিপি অনুপাত বাড়ছে না। এর পরেও আর্থ-সামাজিক খাতে বাংলাদেশের উন্নতি উৎসাহব্যঞ্জক। পুষ্টি উন্নয়নে আরও গুরুত্ব দিতে হবে, উৎপাদনের উৎকর্ষ, ব্যয় কমানোয় গুরুত্ব দিতে হবে। গুণগত শিক্ষার উন্নয়ন দরকার।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের মাথাপিছু ও গড় আয়ু বেড়েছে। সার্বিক উন্নয়নের সুফল হিসেবেই এ অর্জন। মাথাপিছু আয়ে আমরা ভারত ও চীনের সমান, এটা গর্বের বিষয়।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, এসডিজি অর্জন সব খাতে সমান নয়। বিশেষ করে শিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নে। সমতার ক্ষেত্রে এসডিজিতে ফোকাস করা হয়নি। শিক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গোল অর্জিত হয়নি।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলমের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সিপ্পো প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০১৯
এমআইএস/এএ