রোববার (৩ ফেব্রুয়ারি) করপোরেশন নির্দেশনায় জানানো হয়, গত ৩১ জানুয়ারির প্রজ্ঞাপনমূলে বিজেএমসি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিজেএমসির আওতাধীন মিলসমূহে পাটক্রয় কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য পর্ষদ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী লুজ পাট ক্রয়ের বিষয়ে সুপারিশ প্রদান করা হয়।
সিদ্ধান্তে বলা হয়, মিলঘাটে বেল পাট ক্রয়ের পাশাপাশি লুজ পাট ক্রয় করা যাবে। কোনো ক্রমেই এজেন্সি হতে লুজ পাট প্রেরণ করা যাবে না। মিলের আউটটার্ন রেজিস্টারে পাটের শ্রেণিভিত্তিক আউটটার্নের শতকরা হার যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ করতে হবে।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈকত চন্দ্র হালদার বাংলানিউজকে জানান, পাট চাষি ও ক্ষুদ্র পাট ব্যবসায়ীদের দীর্ঘ দিনের দাবির কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নির্দেশনায় বলা হয়েছে।
এর আগে ২০১৬ সালের ৭ আগস্ট বেল আকারে পাট ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০১৯
এমআইএইচ/আরআইএস/